অতিরিক্ত গুঁটি ঝরে না পড়লে আমের আকার ছোট হয় এবং আমের গুণগত মান ও ফলন
কমে যায়। প্রতিটি মুকুলে একটি করে গুঁটি থাকলে সে বছর আমের বাম্পার ফলন হয়।
তবে প্রতি মুকুলে আমের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ফুল ফোটার ১০ ও ২০ দিন পর
দুইবার ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম হারে বোরিক এসিড স্প্র্রে করলে ভালো ফলন
পাওয়া যায়। আবার, ফুল ফোটা অবস্থায় জিবেরেলিক এসিড প্রতি লিটার পানিতে ৫০
মিলিগ্রাম হারে স্প্রে করলে আমের গুঁটি ঝরা কমে যায়।মাটিতে রসের অভাব হলে
মাটিতে রসের অভাব হলেও আমের গুঁটি ঝরে যায়। আমের বৃদ্ধির প্রাথমিক
পর্যায়ে অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় মাটিতে রসের অভাব
দেখা দেয়। মাটিতে রসের অভাব হলে আমের বোঁটায় তাড়াতাড়ি নির্মোচন স্তর গঠিত
হয়। ফলে আমের গুঁটি ঝরে যায়।
করণীয়
মাটিতে রসের অভাবে আমের গুঁটি ঝরে গেলে গাছের চারপাশে নিয়মিত সেচ দিতে
হবে। আমের গুঁটি মটরদানার মতো হলেই প্রথমে একবার গাছের গোড়ায় পানি সেচ দিতে
হবে। প্রথম সেচ দেয়ার পর থেকে বৃষ্টিপাত না হওয়া পর্যন্ত ১৫ দিন পরপর সেচ
দিতে হবে। সেচের পাশাপাশি হরমোন প্রয়োগ করেও আমের গুঁটি ঝরা কমানো যায়।
যেমন, আমের গুঁটি মটরদানার মতো হলে প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া সার
অথবা প্রতি ৪.৫ লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার হারে প্লানোফিক্স হরমোন পানিতে
মিশিয়ে আমের গুঁটিতে স্প্র্রে করলে গুটি ঝরা কমে যায়
উত্তর সমূহ
অতিরিক্ত গুঁটি ঝরে না পড়লে আমের আকার ছোট হয় এবং আমের গুণগত মান ও ফলন কমে যায়। প্রতিটি মুকুলে একটি করে গুঁটি থাকলে সে বছর আমের বাম্পার ফলন হয়। তবে প্রতি মুকুলে আমের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ফুল ফোটার ১০ ও ২০ দিন পর দুইবার ১০ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম হারে বোরিক এসিড স্প্র্রে করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। আবার, ফুল ফোটা অবস্থায় জিবেরেলিক এসিড প্রতি লিটার পানিতে ৫০ মিলিগ্রাম হারে স্প্রে করলে আমের গুঁটি ঝরা কমে যায়।মাটিতে রসের অভাব হলে মাটিতে রসের অভাব হলেও আমের গুঁটি ঝরে যায়। আমের বৃদ্ধির প্রাথমিক পর্যায়ে অর্থাৎ মার্চ-এপ্রিল মাসে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় মাটিতে রসের অভাব দেখা দেয়। মাটিতে রসের অভাব হলে আমের বোঁটায় তাড়াতাড়ি নির্মোচন স্তর গঠিত হয়। ফলে আমের গুঁটি ঝরে যায়। করণীয় মাটিতে রসের অভাবে আমের গুঁটি ঝরে গেলে গাছের চারপাশে নিয়মিত সেচ দিতে হবে। আমের গুঁটি মটরদানার মতো হলেই প্রথমে একবার গাছের গোড়ায় পানি সেচ দিতে হবে। প্রথম সেচ দেয়ার পর থেকে বৃষ্টিপাত না হওয়া পর্যন্ত ১৫ দিন পরপর সেচ দিতে হবে। সেচের পাশাপাশি হরমোন প্রয়োগ করেও আমের গুঁটি ঝরা কমানো যায়। যেমন, আমের গুঁটি মটরদানার মতো হলে প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া সার অথবা প্রতি ৪.৫ লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার হারে প্লানোফিক্স হরমোন পানিতে মিশিয়ে আমের গুঁটিতে স্প্র্রে করলে গুটি ঝরা কমে যায়